সংবাদ শিরোনাম

 

নিজস্ব প্রতিবেদক : আগামী পহেলা ফেব্রুয়ারি শুরু হতে যাচ্ছে অমর একুশে গ্রন্থমেলা। চলছে শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি। তৈরি করা হচ্ছে বইয়ের স্টল। বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণজুড়ে চলছে উৎসবমুখর পরিবেশ।

গত বছরের মতো এবারও বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণ ছাড়াও স্টল থাকছে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে। অংশগ্রহণকারী প্রকাশকরা এরই মধ্যে শেষ করে এনেছেন স্টল সাজানোর কাজ। এ বছর ৪০১টি প্রকাশনা প্রতিষ্ঠান নিয়ে শুরু হতে যাচ্ছে বইমেলা।

এদিকে, লেখকের সৃষ্টিকে পাঠকের কাছে পৌঁছে দিতে-  নতুন প্রচ্ছদ তৈরি, ছাপা, আর বই বাঁধাইয়ের কাজে রাত-দিন ব্যস্ত রয়েছেন বাইন্ডাররা। বাংলা একাডেমির নীতিমালার বাইরে কোনো বই যেন এবার অমর একুশে গ্রন্থমেলায় ঢুকতে না পারে সে ব্যাপারে জোর নজরদারির ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।

পাশাপাশি প্রতিবারের মতোই মেলায় বইয়ের ওপর থাকবে বিশেষ ছাড়, আর মূল মঞ্চে থাকবে সেমিনার, সাংস্কৃতিক সন্ধ্যা।

বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক শামসুজ্জামান খান বলেন, ‘সংস্কৃতির অন্যতম একটি চমৎকার, বিশ্বব্যাপী প্রকাশমাধ্যম হয়ে উঠেছে আমাদের এই আন্তর্জাতিক অমর একুশে গ্রন্থমেলা। এই গ্রন্থমেলার এতটাই প্রভাব ছিল যে, এই প্রভাব আমি নিজেও অনুভব করেছি।’

কথাসাহিত্যিক মোহিত কামাল বলেন, ‘প্রাণ ভরে যাচ্ছে। একজন লেখক হিসেবে এবং আমি বই প্রচুর কিনি এবং পাঠক হিসেবেও আমার মধ্যে একটি তাড়না তৈরি হয়েছে কী বই কিনব, কী বই সিলেক্ট (নির্বাচন) করব।’

তাম্রলিপি প্রকাশনার প্রকাশক তরিকুল ইসলাম বলেন, ‘এই বছর বইমেলার পরিধি একটু কমিয়ে এনে, খুব সুশৃঙ্খল্ভাবে, সুবিন্যস্তভাবে স্টলগুলো বিন্যাস করা হয়েছে। খুব সহজেই পাঠকরা এবার বইমেলার প্রতিটা স্টল খুঁজে পাবে, পছন্দের বইগুলো পাবে।’ তিনি বলেন, ‘এবার একটি খাওয়ার স্টল, বসার স্পেস আছে, নামাজের ব্যবস্থা আছে এমনকি ওয়াশরুমেরও ব্যবস্থা আছে।’


মতামত জানান :

 
 
 
কপিরাইট © ময়মনসিংহ প্রতিদিন ডটকম - সর্বসত্ত্ব সংরক্ষিত | উন্নয়নে হোস্টপিও.কম