মধ্যপ্রাচ্যে সংঘাতের ফলে জ্বালানি সরবরাহ যাতে অব্যাহত থাকে এবং মূল্য যাতে সহনীয় পর্যায়ে থাকে, সে বিষয়ে চেষ্টা করা হবে বলে জানিয়েছেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান।
বৃহস্পতিবার (৩ অক্টোবর) সচিবালয়ে ব্রিফিংয়ে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি একথা বলেছেন।
মধ্যপ্রাচ্যে চলা উত্তেজনার মধ্যেই সম্প্রতি ইসরায়েলে ইরান মিসাইল হামলা চালালে সেই উত্তেজনা আরও বেড়ে যায়। সেই সংঘাতের প্রভাবে বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দাম বেড়ে যাবে বলে খাত সংশ্লিষ্টরা আশঙ্কা করছেন।
মধ্যপ্রাচ্যে সংঘাত ছড়িয়ে পড়েছে, এর আগে ইউক্রেন যুদ্ধের সময় জ্বালানি তেলের সংকট ছিল, বাজারে প্রভাব ছিল, এ বিষয়ে আমাদের এখানে উদ্বেগ আছে কিনা জানতে চাইলে জ্বালানি উপদেষ্টা বলেন, আমরা অবশ্যই কনসার্ন (উদ্বিগ্ন)। কারণ আমরা জ্বালানি আমদানি করি, আমরা প্রতিনিয়ত এটা নিয়ে কনসার্ন।
কী ধরনের প্রভাব পড়তে পারে জানতে চাইলে তিনি বলেন, এখন যুদ্ধ কী আকার হবে? আরেকটা বিষয় হচ্ছে জ্বালানির বাজারও কিন্তু যুদ্ধকে ধরে নিয়েছে, কারণ যুদ্ধ এটাই প্রথম না। ইউক্রেনের যুদ্ধ হয়েছে। মধ্যপ্রাচ্যে এখন যুদ্ধ আছে।
উপদেষ্টা বলেন, আমাদের প্রত্যাশা যে সীমা অতিক্রম করবে না। কিন্তু একটা অস্থিরতা হবে, জ্বালানির বাজারে একটা অস্থিরতা দেখা দেবে। আমরা চেষ্টা করব জ্বালানি সরবরাহ যাতে অব্যাহত থাকে। যাতে মূল্য সহনীয় পর্যায়ে থাকে।
Leave a Reply